পেরিয়ে এলেম অন্তবিহীন পথ (হার্ডকভার)
পেরিয়ে এলেম অন্তবিহীন পথ (হার্ডকভার)
৳ ৬৫০   ৳ ৫৫৩
১৫% ছাড়
2 টি Stock এ আছে
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

যেকোনো দেশের সৃষ্টি ও বিকাশের একটি সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও সাংগঠনিক ইতিহাস থাকে। বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়। এই বইয়ের লেখক সেই ইতিহাসের পথে হেঁটে আসা একজন পথিক, তথা অভিযাত্রী। ব্রিটিশ-শাসিত ভারত, পাকিস্তান আর বাংলাদেশের নাগরিক হওয়ার অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ তাঁর জীবন। এই সময়ের রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিবর্তনের সাক্ষী ও অংশী তিনি। ১৯৬০-এর দশকের ছাত্র আন্দোলন থেকে শুরু করে বিএমএসহ জাতীয় পর্যায়ের পেশাজীবী আন্দোলনে জড়িত ছিলেন তিনি। ছিলেন পেশাগত জীবনে বহুজাতিক কোম্পানির কর্ণধার। সৃষ্টিলগ্ন থেকে ছায়ানট ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সঙ্গে জড়িত। সেক্টর কমান্ডারদের সঙ্গী হয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি নিয়ে সারা দেশ ভ্রমণ করেছেন। বিভিন্ন সময় আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিভিন্ন সভা-সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন। বাংলাদেশের শিল্পোদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রথম থেকেই রয়েছে তাঁর নিবিড় সম্পর্ক। আর এই সব প্রয়াস নিয়েই তো বাংলাদেশ নামক দেশটির বিকশিত হওয়ার ইতিহাস। এই ইতিহাসের একজন প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে আপন অভিজ্ঞতার বয়ান লেখক তুলে ধরেছেন তাঁর স্মৃতিকথামূলক এই বইয়ে। একই সঙ্গে বইটিতে পাঠক বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিকাশের একটি পরম্পরাও খুঁজে পাবেন।

Title : পেরিয়ে এলেম অন্তবিহীন পথ
Author : সারওয়ার আলী
Publisher : প্রথমা প্রকাশন
ISBN : 9789849870050
Edition : 1st Published, 2024
Number of Pages : 318
Country : Bangladesh
Language : English

জন্ম ১৯৪৩, ময়মনসিংহ। ১৯৬২ সালে পাকিস্তানের সামরিক শাসনবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যুক্ত হন। ১৯৬৩ সালে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সহসভাপতি। তিনবার বিএমএর মহাসচিব ও দুবারের জন্য সহসভাপতি। ১৯৮৪ সালে চিকিৎসক-প্রকৌশলী-কৃষিবিদ সমন্বয় পরিষদ এবং ১৯৯০ সালে সম্মিলিত পেশাজীবী সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম আহবায়ক। ১৯৬৮ সাল থেকে ছায়ানটের কার্যকরী পরিষদের সদস্য এবং বর্তমানে এর নির্বাহী সভাপতি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সোভিয়েত ইউনিয়ন ও সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্রসমূহে প্রচারাভিযান চালান। পরে সশস্ত্র যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম উদ্যোক্তা ও ট্রাস্টি। সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের অন্যতম সম্পাদক হিসেবে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে জনমত গঠনে ভূমিকা রেখেছেন, বর্তমানে উপদেষ্টা। চাকরিজীবনে ফাইজার বাংলাদেশের। মেডিক্যাল ডিরেক্টর এবং রেনাটা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে বোর্ডের চেয়ারম্যান। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির সহসভাপতি ও বারডেমের ম্যানেজমেন্ট বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]